সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন

ভূমিকা:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন এখন আমি আপনাদের

মাঝে আলোচনা করব সরকারি চাকরিতে বয়স সীমা নিয়ে দেখা যাক

দেখি কে কি বলেছেন এ সম্পর্কেl কিছু লোক বলেছেন বয়স সীমা 35l আবার কিছু লোক

বলেছেন যেরকম আছে সেই ভাবেই থাকl এখন কথা হল সরকারি চাকরির বয়স যদি 30 থাকে

তাহলে অনেকে ই লেখাপড়া শেষ করে সময় থাকে দুই বছর আর এই দুই বছরের মধ্যে তাকে

চাকরি পেতেই হবেl আর যদি সে দুই বছর মধ্যে চাকরি না পায় তাহলে দেখা যায় সে আর

সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়l অনেকেই আছে লেখাপড়া শেষ করে দুই বছরের মধ্যেই

চাকরি পেয়ে যাইl কারণ তারা ভালো লেখাপড়া করে এবং তারা নিয়মিত লেখাপড়া করার কারণে

তার চাকরি হয়ে যায়l যারা বলে বয়স বাড়িয়ে দিন অর্থাৎ35 বছর বয়সীমা থাকুকl তারা তো

ঠিকমতো লেখাপড়া করে না বরং তারা সময়কে কাজে লাগায় নাl তারা চাই বয়স বেড়ে যাকl

অবহেলা করে সময়কে কাটিয়ে তারা চাকরি পেতে চাই এজন্যই তারা সবাইকে বাড়িয়ে নিতে

চাইl আমার মতে বর্তমানে বয়সের সীমা 30 রয়েছেl এই সময়টাই হল ভালোl চলুন এখন

বিস্তারিত আলোচনা করা যাকl

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন যদি আমাদের সরকার

চাকরি পেতে হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম করতে হবে এবং ভালো ছাত্র

হতে হবেl এবং আমাদের জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে তাহলে আমরা লেখাপড়া শেষ করে সঙ্গে

সঙ্গে আমরা চাকরি পেয়ে যাইl যারা বলে চাকরির বয়স 35 করতে হবে তারা তো ঠিকমতো

লেখাপড়া করে নাl ফলে তারা বলে আমাদের সময়টা বাড়িয়ে দেনl ফলে তারা চাকরির

ইন্টারভিউ চাকরির পরীক্ষা দিতেই থাকেl আর তারা এভাবে সময়কে নষ্ট করতে চাই দেখা যায়

তার বয়স অনেক বেড়ে যায় সেই বৃদ্ধ হয়ে যায় মাথার চুল পেকে যায় এমত অবস্থায় সে চাকরি

খুঁজতেই থাকবে যদি বয়স 35 করা হয়l তাই আমি আপনাদেরকে এই কথা বলতে চাই বয়স নিয়ে

বাড়াবাড়ি না করে যে বয়সে চাকরি হওয়ার কথা আপনি যখন ইয়ং থাকবেন সে বয়সে আপনার

চাকরিটা হয়ে যাবে যদি আপনি ভালো লেখাপড়া করেন তাহলে আপনার বেশি পরীক্ষা দিতে

হবে না একটা পরীক্ষায় আপনার জন্য যথেষ্ট হবেl তাই আমি মনে করি বয়স যেমন আছে

তেমনি থাকl বাড়ানোর কোন দরকার নাইl যদি আপনারা সরকারি চাকরি পেতে চান, তাহলে

আপনাকে অবশ্যই কষ্ট করতে হবেl তাহলে আপনি সরকারি চাকরি পেয়ে যাবেনl তার জন্য

বয়স বাড়ানোর প্রয়োজন হবে নাl আর যারা অলস তারা বলে থাকেl চাকরির বয়স 35 করা হোকl

কারণ তারা জানে অনেক পরীক্ষা দিতে হবে কারণ সে ঠিকমতো লেখাপড়া করে নাই যার ফলে

বয়স সীমা বাড়তি করতে চাইl আমি সেই ভাইদেরকে বলতে চাই আসুন আমরা ভালো মতন

পড়াশোনা করি তাহলে আমাদের একটি পরীক্ষাতেই আমাদের চাকরি হয়ে যাবেl আশা করি

আপনারা এখান থেকে কিছু উপকৃত কথা আপনারা অবশ্যই জানতে পেরেছেন যদি আমার এই

লেখাটি পড়ে থাকেনl

আরো দেখুন:

মাদারীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,২০২৪

আন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকরি, বেতন ১ লাখ ৪২ হাজার, দুই দিন ছুটি

সরকারি প্রতিষ্ঠানে ১০ম–১৩তম গ্রেডে চাকরি আবেদন শেষ কাল

বয়স বাড়ানো কার জন্য প্রয়োজন:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন যদি আপনি পড়াশোনায়

অবহেলা করেন কোনরকম পাস করেছেন কোনরকম সার্টিফিকেট

অর্জন করেছেনl এবং আপনি সেই সার্টিফিকেট অনুযায়ী আপনি জানেন আপনার চাকরি হবে

না অথবা অনেক পরীক্ষা দিতে হবে যদি কোন পরীক্ষায় ভাগ্য চক্রান্তে টিকে যানl তাহলে

আপনি সরকারি চাকরি পেতে পারেনl তাই আপনার সম্পূর্ণ বয়সের প্রতি বাড়ানোর আগ্রহ থাকে

যাতে করে আপনি বেশি বেশি করে চাকরি পরীক্ষা দিতে চান. এজন্য আপনার চাহিদা থাকবে

চাকরির পরীক্ষা যেন আপনি বেশি বছর ধরে দিতে পারেন সেজন্য আপনি চাকরির বয়স

বাড়ানোর জন্য আপনি বলে থাকেনl এবং আপনি এটাও জানেন যদি বয়স সীমা 35 করা হয়

তাহলে আপনি অনেকবার চাকরির পরীক্ষা দিতে পারবেন অবহেলা করে আপনি সময়কে নষ্ট

করে আপনি চাকরি পরীক্ষা দিতে পারবেনl এর জন্যই আপনি চাকরি পরীক্ষার বয়স35 করার

জন্য বলে থাকেনl আশা করি আপনার এই ধারণা পরিত্যাগ করুন আসুন আমরা যে সময়টা

সরকার দিয়েছে চাকরির বয়স হিসেবে সেই সময়ের মধ্যেই আমরা চাকরি পাওয়ার জন্য প্রস্তুতি

নিব তাহলে আমরা চাকরি বয়স নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানো লাগবে না l

বয়স বাড়ানোর যে সুবিধা হবে:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন যদি চাকরি আমাদের করতে

হয় তাহলে আমাদেরকে অনেক পড়াশুনা করতে হবেl পড়াশোনার

ফলে আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ কে উন্নত দিকে নিয়ে যেতে পারবl তাই আমাদের প্রধান

উদ্দেশ্যই হবে আমরা যেন ভালোভাবে করে লেখাপড়া করিl আর একটা সুবিধা হল আমরা

বারবার পরীক্ষা দিতে পারব বারবার অংশগ্রহণ করতে পারব চাকরি পরীক্ষায় যদি আমাদের

বয়স সীমা35 বছর করা হয়l এটা হল একদিকে চাকরি পাওয়ার জন্য বারবার এপ্লিকেশন করা

এবং পরীক্ষা দেওয়া যদি ভাগ্যে হঠাৎ করে লেগে যায় সেজন্য আপনি বারবার চাকরির পরীক্ষা

আপনি দিতে পারবেনl এবং কোনো না কোনো পরীক্ষায় আপনি উত্তীর্ণ হবেন এবং আপনি

হয়তো চাকরি পেয়ে যাবেন এটা হল একদিকে সুবিধাl

বয়স 30 থাকলে যেটা হবে:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন যদি আমাদের বয়সসীমা 30

থাকে তাহলে আমরা একাধিক পরীক্ষা দিতে পারবো নাl তাই

আমাদের জন্য প্রচুর পরিমাণ পরিশ্রম করতে হবেl আমরা যদি ঠিকঠাক মতো ছোট থেকেই

ভালো লেখাপড়া করি তাহলে আমাদের এই বয়সের মধ্যে আমাদের চাকরি হয়ে যাবেl আর যদি

আমরা ভালো মতন লেখাপড়া না করি তাহলে আমরা ১০০ পরীক্ষা দিলেও আমাদের কোন লাভ

হবে নাl আমরা সরকারি চাকরি পাব নাl তাই আমি আপনাদেরকে এ কথা বলতে চাই, বয়স না

বাড়ানোর প্রতি আগ্রহ থেকে বাদ দেনl আপনি ভালো করে লেখাপড়াতে মনোযোগ দেন

দেখবেন আপনি এই বইটির মধ্যেই চাকরি পেয়ে যাবেনl আশা করি আপনারা এখন থেকে কিছু

উপকৃত কথা এখান থেকে জানতে পেরেছেন যদি আমার এই লেখা সম্পূর্ণভাবে আপনি পড়ে

থাকেনl

আমার মতামত:

সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫: শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন যদি আপনারা ভাল মতন

লেখাপড়া করেন তাহলে আমি আপনাদেরকে বলতে চাই, বয়স সীমা বাড়ানোর প্রয়োজন হবে

নাl আপনি এই সময়ের মধ্যেই আপনি চাকরি পেয়ে যাবেনl আর যদি আপনি ভালোমতো

লেখাপড়া না করেন সময় বাড়ালেও অর্থাৎ বয়স বাড়ালেও আপনি চাকরি পাবেন নাl আশা করি

আপনারা এখন থেকে এ সম্পর্কে কিছু উপকৃত কথা এখন থেকে জানতে পেরেছেনl

শেষ কথা:

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে,সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫:

শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা যা বলছেন এ সম্পর্কে আমরা জানতে পারলামl আশা করি আপনারা

এখান থেকে কিছু উপকৃত কথা অথবা কিছু জ্ঞান এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেনl যদি আমার

এই লেখা সম্পূর্ণভাবে আপনি পড়ে থাকেনl সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই বলে আমি

আমার লেখা শেষ করলাম খোদাহাফেজl