ব্লগিং কি এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। ব্লগ শব্দটি ওয়েবব্লগের সংক্ষিপ্ত রূপ। যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়।
ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখানে তাদের মন্তব্য করতে পারেন। এটি হলো আমাদের একটি সুবিধা এখান থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি।
ইন্টারনেটে মত প্রকাশ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার ও ডেইলি লাইফের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্থান হলো ব্লগিং (Blogging)। এ সম্পর্কে এখন বিস্তারিত আলোচনা করব
ব্লগিং কিঃ
ব্লগ হল এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। ব্লগ শব্দটি ওয়েবব্লগের সংক্ষিপ্ত রূপ। যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়।
ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখানে তাদের মন্তব্য করতে পারেন। এটি হলো আমাদের একটি সুবিধা এখান থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি।
ইন্টারনেটে মত প্রকাশ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার ও ডেইলি লাইফের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্থান হলো ব্লগিং (Blogging)।
বর্তমানে ব্লগিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায় বলে এর চাহিদা ক্রমশই বেড়েই চলেছে। যে কোন শ্রেনী পেশার মানুষ যে কোন জায়গা থেকেই ব্লগিং শুরু করতে পারে। আজ আমরা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন বিস্তারিত জেনে নেই।
Table of Contents
ব্লগিং কি (What is Blogging):
মূলত ব্লগ (Blog) একটি ইংরেজী শব্দ। যার আভিধানিক অর্থ হলো ভার্চুয়াল ডায়েরী অথবা ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত দিনলিপি।
পক্ষান্তরে এই ইংরেজি ”Blog” শব্দটি আবার ”Weblog” এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ১৯৯৭ সালে জোম বার্গার নামে একজন মার্কিন নাগরিক সর্বপ্রথম ”Weblog” শব্দটি উদ্ভাবন করেন।
পরবর্তীতে, ১৯৯৯ এর এপ্রিল বা মার্চের দিকে ‘পিটার মেরহোলজ’ তার নিজস্ব ব্লগ পিটার্ম ডট কমে কৌতুক করে ‘weblog’ শব্দটিকে ভাগ করে ‘blog’ বলে সম্বোধন করেন। তারপর থেকে ‘blog’ শব্দটির ব্যাবহার প্রসার ঘটতে থাকে।
বেশিরভাগ ব্লগই যে কোন একটা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে যাবতীয় খবরাখবর প্রকাশ করে থাকে। বাকীগুলো ব্যক্তিগত অনলাইন দিনলীপি।
একটি ব্লগ হলো লেখা, ছবি, অন্য ব্লগ, ওয়েব পৃষ্ঠা, এ বিষয়ের অন্য ওয়েব সাইটের লিংক ইত্যাদির সমাহার। পাঠকদের মন্তব্য করার সুযোগ দেয়া ব্লগের অন্যতম একটি দিক।
প্রায় ব্লগই মূলত টেক্সট-বেসড বা লেখাভিত্তিক। কিন্তু কিছু ব্লগ আবার শিল্প (আর্ট ব্লগ), ছবি (ফটোব্লগ), ভিডিও (ভিডিও ব্লগিং), সঙ্গীত (এমপিথ্রিব্লগ) আর অডিও (পোডকাস্টিং) ইত্যাদির উপর গড়ে উঠে। মাইক্রোব্লগিং-ও আরেক ধরনের ব্লগিং, যেখানে পোস্টের আকার তূলনামূলক ছোট থাকে।
জুন, ২০১৭-এর হিসেবে, ব্লগ খোঁজারু ইঞ্জিন টেকনোরাট্টি প্রায় বাইশ মিলিওনেরও বেশি ব্লগের হদিশ পেয়েছে।
ব্লগার (Blogger) কাকে বলে:
সাধারনত, যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলার হয়। ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখান থেকে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য নেন এবং সেখানে তাদের মন্তব্য বা অভিবাক্তি প্রকাশ করতে পারেন।
এছাড়াও সাম্প্রতিক কালে ব্লগিং, ফ্রিলান্স সাংবাদিকতার একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠছে। সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহ নিয়ে এক বা একাধিক ব্লগার রা এটি নিয়মিত আপডেট করেন।
অনেকেই ওয়েবসাইট এবং ব্লগ এর পার্থক্য বোঝেন না। ওয়েব সাইট থেকে ব্লগের মূল পার্থক্য হল ওয়েব সাইট আপডেট করা হয় অনিয়মিত ভাবে অপর দিকে ব্লগ আপডেট করা হয় নিয়মিত ভাবে।
এমনকি কিছু কিছু ব্লগ আছে যেগুলো কিনা প্রতিনিয়ত আপডেট করা হয় যাতে করে পাঠকগন সক্রিয় থাকার মাধ্যমে অনেক বিষয় সহজেই জানতে পারে।
যেভাবে ব্লগিং শুরু করবেন :
জানা-অজানা বিভিন্ন বিষয়গুলো, অথবা সাম্প্রতিক কোন বিষয়সমূহ নতুন করে সহজ ও বোধগম্য ভাবে জানানো, কিংবা নিজের অভিব্যক্তি ও চিন্তাভাবনা প্রকাশ করার একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং।
ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা, বিভিন্ন স্পনসরসিপ, অ্যাফিলিয়েশন ও অ্যাডভারটাইসমেন্ট থেকে ইনকাম সোর্স সৃষ্টি হওয়ার ফলে সারা বিশ্বে তথা বাংলাদেশেও ব্লগিং এর চাহিদা ক্রমশই বেড়েই চলেছে।
আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে প্রাথমিকভাবে অবশ্যই আপনার নিচের জিনিসগুলো প্রয়োজন হবে।
- একটি ডিজিটাল ডিভাইস যেমন:- স্মার্ট ফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার।
- একটি ইন্টারনেট কানেকশন।
- একটি ইমেইল অ্যাকাউন্ট।
- বাংলায় লেখার জন্য বিজয় অথবা অভ্র সফ্টওয়্যার ।
- ব্লগিং সাইট গুলোতে লেখার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট।
জেনে নিন ব্লগিং থেকে আয় করার ৫ টি ধাপ:
কিভাবে ব্লগিং শুরু করার পর সেখান থেকে আয় করবেন সেটা নিয়ে অনেকেরই মনে নানার ধরনের প্রশ্ন আছে। আশাকরি নিচের লেখাগুলো পড়লে এই বিষয়ে অনেকটা ধারনা পাবেন।
প্রথমত, সঠিক ডোমেইন নাম নির্বাচন করাঃ
একটি ব্লগ সাইট তৈরি করার শুরুতে প্রথম কাজটি হলো, একটি ব্রান্ডেবল, উচ্চারনে সহজ ও শ্রুতিমধুর এবং সবার মনে থাকবে, এমন একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করতে হবে। এতে করে ব্লগ সাইটটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং ভিজিটর বা পাঠক তত বৃদ্ধি পাবে।
দ্বিতীয়ত, ভালো মানের হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করাঃ
ডোমেইন নাম নির্বাচন করার পর একটি ভালো মানের হোস্টিং সার্ভিস ক্রয় করতে হবে।
হোস্টিং সার্ভিস ক্রয় করার আগে অবশ্যই তাদের কাস্টমার রিভিউ এবং কেনার পরবর্তী সাপোর্ট সার্ভিস কেমন সেটা জেনে তারপর কিনবেন। কিভাবে ভালো মানের হোস্টিং কিনবেন জানতে ভিজিট করুন ।
তৃতীয়ত, ব্লগ ডিজাইন করাঃ
ডোমেইন ও হোস্টিং নেওয়ার পর এখন ব্লগটি ডিজাইন করতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রথমে হোস্টিং সিপ্যানেলে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে নিতে হবে।
তারপর একটি থিম ইনস্টল করে প্রয়োজনীয় কাস্টমাইজ করে পছন্দমতো ডিজাইন করতে হবে।
কিভাবে থিম কাস্টমাইজ করবেন সে বিষয়ে ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাবেন। সেগুলো দেখে আপনি নিজেই ব্লগটি ডিজাইন করতে পারবেন।
আর আপনি যদি নিজে না করতে পারের তাহলে যে কোন ওয়েব ডিজাইনার অথবা ওয়েব ডেভেলপার এজেন্সি কে দিয়ে আপনার ব্লগ সাইটি ডিজাইন করে নিতে পারেন।
চতুর্থ, কন্টেন্ট লেখা, পাবলিশিং এবং মার্কেটিং করাঃ
ব্লগটি ডিজাইন করার পর একটি নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর কন্টেন্ট লিখে সেগুলো উক্ত ব্লগে পাবলিশ করতে হবে। কন্টেন্ট লিখার ক্ষেত্রে অবশ্যই তথ্যবহুল এবং সার্বিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
ব্লগে কন্টেন্ট পাবলিশ করার পর সেগুলো বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে হবে।
এজন্য আগে থেকেই সেই ব্লগের নামে সকল পপুলার সোসাল মিডিয়া সাইট (Facebook, Twitter, Instagram, Pinterest, Quora ইত্যাদি) গুলোতে বিজনেস পেজ ও অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
ফাইনালি, ব্লগে অ্যাডসেন্স বা স্পনসরসিপ যুক্ত করাঃ
উপরের ৪ টি ধাপ সম্পন্ন করার পর যখন আপনার ব্লগে অধিক সংখ্যাক ভিজিটর বা পাঠক আসা শুরু হবে।
তখন আপনি গুগল ও অন্যান্য কোম্পানি থেকে অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তারপর সেটা আপনার ব্লগ সাইটের সাথে কানেক্ট করে সেখান থেকে নিদির্ষ্ট পরিমাণ রিভিনিউ প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন।
পাশাপাশি, যখন এটি আরও পপুলার হবে তখন অনেক কোম্পানি আপনার ব্লগ সাইটে স্পনসর করার জন্য যোগাযোগ করবে। উদাহরনস্বরুপ বলা যায় বাংলাদেশের প্রথম ব্লগ সাইট সামহোয়্যারইনব্লগ এর কথা।
ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন?
ব্লগিং শুরু করা অনেক সহজ একটি বিষয়। ব্লগ শুরু করার আগে আপনাকে কিছু বিষয় নির্ধারণ করে নিতে হবে, যেমনঃ-
- কোন বিষয়ের উপর ব্লগ লিখবেন?
- কাদের জন্য লিখবেন?
- এর থেকে কি আয় করবেন?
- প্রি-প্লানিং
উপরিউক্ত বিষয়গুলো যখন আপনার কাছে প্রস্তুত থাকবে এর পর শুরু হবে ব্লগিং এর আসল যাত্রা। চলুন ব্লগিং কীভাবে শুরু করবেন সে সম্পর্কে জেনে নাই।
ব্লগ এর নাম নির্ধারণঃ
ব্লগ তৈরি করার প্রথমে আপনাকে একটি সুন্দর নাম নির্ধারণ করে নিতে হবে। এই নাম পরবর্তীতে আপনার ব্লগ এর ডোমেইন নেম হবে। এই ডোমেইন নেম দিয়েই আপনার ব্লগ ইন্টারনেটে পরিচিতি পাবে।
ডোমেইন হোস্টিং ক্রয়ঃ
ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য সবার প্রথম প্রয়োজন হয় ডোমেইন এবং হোস্টিং এর। ব্লগ যেহেতু একটি ওয়েবসাইট সেহেতু ব্লগিং শুরু করার আগে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।
তো ডোমেইন কেনার জন্য আপনার পূর্বনির্ধারিত ব্লগ নাম দিয়ে ডোমেইন রেজিস্টার করে নিতে হবে। ডোমেইন নেওয়া হলে কোন রেপুটেড হোস্টিং কোম্পানি থেকে হোস্টিং স্পেস নিতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরিঃ
আপনি ফ্রি এবং পেইড দুইভাবেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য গুগলের blogger.com নামে একটি সার্ভিস আছে।
সাধারণত ব্লগ তৈরি করার জন্যই গুগল এই সার্ভিস সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এখানে আপনি চাইলেই আপনার ডোমেইন অ্যাড করে ব্লগিং করতে পারবেন।
অন্যদিকে ডোমেইন হোস্টিং ব্যবহার করে WordPress এ সুন্দর ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য একটি আদর্শ প্লাটফর্ম।
যাইহোক, একজন ব্লগার ওয়েবসাইট ছাড়া একজন রাজ্য ছাড়া রাজার মত।
ওয়েবসাইট ডিজাইনঃ
ব্লগ ওয়েবসাইট গুলো সাধারণত খুব সাদামাঠা হয়। কারণ ব্লগে ভিজিটর আসে কনটেন্ট দেখার জন্য বা পড়ার জন্য।
হযবরল ডিজাইন থাকলে সেখানে ভিজিটর ব্লগ দেখে শান্তি পাবে না। এতে ব্লগ তৈরি করার উদ্দেশ্য বিফলে যাবে। তাই সাধারণ একটি ডিজাইন দিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করা উচিত।
সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিটঃ
সফলভাবে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার পরের কাজ হলো কিছু কনটেন্ট বা ব্লগ লিখে তা সাইটে পাবলিশ করা।
তারপর উক্ত ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল এবং বিং এ ইনডেক্স করার জন্য সাবমিট করতে হবে। এতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আপনার ব্লগ সহজেই খুঁজে বের করতে পারবে।
নিয়মিত ব্লগ আপডেটঃ
ব্লগ এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটের প্রধান পার্থক্য হলো ব্লগ প্রতিদিন আপডেট হয়। অর্থাৎ আপনাকে নিয়মিত ব্লগ আপডেট দিতে হবে।
আপনার ব্লগের ক্যাটাগরি হিসেবে কতদিন পর পর ব্লগ আপডেট করবেন তা নির্ভর করে। তবে আপনাকে নিয়মিত ওয়েবসাইটের কনটেন্ট আপডেট করতে হবে ও নতুন ব্লগ পাবলিশ করতে হবে।
এসইও করাঃ
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে ব্লগে ভিজিটর আনতে হবে। যখন ব্লগ শুরু করবেন তখন নিজের প্রয়োজনে এসইও করার পদ্ধতি অন্য জনের ব্লগ পড়ে শিখে নিতে পারবেন।
মনিটাইজেশনের জন্য আবেদনঃ
বর্তমান সময়ে যেহেতু ব্লগিং করে আয় করা যায়, সেহেতু আপনার ব্লগে যখন নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকবে তখন অ্যাডসেন্স বা ইজয়িক এর মত অ্যাড নেটওয়ার্কে সাইট সাবমিট করে মনিটাইজেশন পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
উপরের প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে যখন একটি ব্লগ প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে তখন উক্ত ব্লগ ওয়েবসাইট একটি সম্পদে পরিণত হবে এবং প্যাসিভ ইনকামের দ্বার উন্মোচন হবে।
ব্লগিং ইন্টারনেট পাড়ায় একটি বহুল পরিচিত শব্দ। ব্লগ তৈরি করে অনেক তরুণ-তরুণীরা সফলতার সাথে তাদের ক্যারিয়ার তৈরি করছে যা তাদের আগত দিনের জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করছে।
এই লেখায় ব্লগ কীভাবে ক্যারিয়ার তৈরি করে দিতে পারে সেই সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
পরিশেষে
উপরের পোস্টি পরার পর, আশাকরি ব্লগিং কি ? কিভাবে ব্লগিং শুরু করার পর সেখান থেকে আয় করবেন সে সম্পর্কে একটু হলেও জানতে পেরেছেন।
এছাড়া এ সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
আমরা গুরুত্ব সহকারে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। আপনার ব্লগিং এর জন্য অগ্রিম শুভ কামনা রইলো।
Excellent write-up
great article