ভূমিকা :
আজ আপনাদের মাঝে আলোচনা করব কিভাবে আপনারা লাভের ব্যবসা করে আপনারা উন্নতি হবেন সে সম্পর্কে। আপনারা বিভিন্নভাবে লাভজনক ব্যবসা করতে পারেন,
যেমন আপনি যদি গরুর খামার দিতে পারেন এখান থেকে আপনি অনেক লাভজনক ব্যবসা আপনি চাইলে করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে অনেক টাকা আপনার দরকার হবে যদি আপনি এই ব্যবসাটা ধার করাতে পারেন আপনার জন্য এই ব্যবসা অনেক লাভজনক হবে। এ সম্পর্কে আমি বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব, চলুন তাহলে আলোচনা করা যাক।
আয়ের ধারণা নিতে হবে :
আবেগ বা শুধু লাভের ওপর নির্ভর করেন তাদের সাফল্যের সম্ভাবনা কমতে থাকে। যদি আপনারা এই ২টি বিষয়ের প্রতি সমানভাবে গুরুত্ব দিতে পারেন। আবেগ ছাড়া ফোকাস বজায় রাখা যেমন কঠিন। প্রকল্প শুরু করার আগেই অর্থ উপার্জনের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। এতে আপনার জন্য সহজ হবে।লাভের ব্যবসা
সেজন্য কতদিন সময় লাগবে? সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি কী হতে পারে? এ সম্পর্কে আমি বলতে চাই ধারণাটি ব্যবসায় পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু? নিজেকে এই প্রশ্নগুলো জিজ্ঞেস করতে হবে।
যাতে করে আর্থিক বাস্তবায়নের দিকে না যায়, কোনো আবেগই উদ্দেশ্য সফল করতে পারবে না। আবেগ দুর্দান্ত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করে থাকে, তবে তার জন্য আগে সেটির ব্যবসায় পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কি না নিশ্চিত হতে হবে এ সম্পর্কে আপনারা ভালো করে জেনে নিতে হবে।
আরো দেখুনঃ
ব্যাকলিংক কি? ইহার গুরুত্ব ও কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন? সেই সম্পর্কে
বাজার যাচাই করাঃ
ধারণা নিয়ে উৎসাহী হলেও অন্যরা যদি খুব একটা আগ্রহী না হয় তাহলে আবার পরিকল্পনা আপনাকেই ভালো করে সাজাতে হবে। ধারণা শোনার পর অন্যরা উৎসাহ দেখালে এবং সমর্থন করলে বুঝতে হবে আপনি সঠিক পথে অবলম্বন করছেন।লাভের ব্যবসা
ধারণাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে কী লাগবে, এ সম্পর্কে আমি বলি প্রক্রিয়াটির জন্য কত খরচ হবে, সেই পথে কতটা ব্যয় করার মতো অর্থ আছে এবং পুরোদমে চলাকালীন কতটা লাভ হবে এসবের বিবরণ তৈরির পর আপনাকে একটি তালিকা তৈরি করে এটার মাধ্যমে যাচাই করতে পারেন।
ক্রেতা সম্পর্কে জানা আপনার জন্য প্রয়োজনঃ
আপনি যদি কোন ব্যবসা করার আগ্রহ থাকে যদি আপনি সেটি করতে গেলে যেমন বাজার যাচাই করতে হবে, লাভের ব্যবসা তেমনি আরও সুনির্দিষ্টভাবে ক্রেতা কেন এবং কীভাবে পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে সে সম্পর্কে আপনার খুঁজে বের করতে হবে।
ব্যবসা পরিচালনা এবং কঠোর পরিশ্রম করার পেছনে চালকের ভূমিকা পালন করে যা আপনি সেটি পছন্দ করবেন। কিন্তু ক্রেতার আকর্ষণবিন্দু না জানলে ব্যবসার সমাধান যদিও সেটি আরামদায়ক না। পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনায় তাই এ বিষয়ে বেশি লাভের ব্যবসা মনোযোগী হতে হবে এবং আপনাকে এই মনোযোগ করার কারণে আপনি অনেক এগিয়ে থাকবেন।
আরো দেখুনঃ
অর্থ কি বাংলা এই সম্পর্কে জানুন
কার্যকর পণ্য তৈরি করাঃ
ব্যবসার ধারণা বাস্তবায়নের জন্য আপনি আবেগ লাভজনক কি না তা যাচাইয়ের একটি উপায় হলো কার্যকর পণ্য। এটি পণ্য বা পরিষেবার সবচেয়ে মৌলিক সংস্করণ, যা আপনি চাইলে একটি তৈরি করার মাধ্যমে গ্রাহকদের অফার করতে হয়। ক্রেতার চাহিদা মেটানোর সক্ষমতা যাচাই করতে প্রয়োজন হয়।লাভের ব্যবসা
এমভিপি যাচাই করার পরে আরও বৈশিষ্ট্য এবং কার্যকারিতা যোগ করা যায় যদি আপনি করতে চান। তবে এটির চূড়ান্ত লক্ষ্য হবে এমন একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করা এটা যদি করা হয় তাহলে তার জন্য লাভজনক ব্যবসা হিসেবে পরিণত হবে।
বিশেষজ্ঞের সহায়তা নেওয়া প্রয়োজনঃ
ব্যবসায়িক ধারণা থেকে অর্থ উপার্জন করা এটা কি হবে তা জানতে ব্যবসায়িক মিটআপ, অনলাইন কমিউনিটি বা লিংকডইনে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। যদি আপনি নতুন হয়ে থাকলে দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্নদের আলোচনা শুনতে হবে তাহলে আপনি এ ব্যাপারে ধারণা নিতে পারবেন। ধারণার সঙ্গে লাভের ব্যবসা
গ্রাহকদের প্রত্যাশার তুলনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ আপনি চাইলে নিতে পারেন এটাও হবে। ব্যবসা শুরু করার আগে সে বিষয়ে অন্যান্য ক্ষেত্র খুঁজে বের করতে হবে, যাতে করে আপনি এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ভালো করে জেনে নিতে পারবেন।
কাপড়ের লাভজনক ব্যবসা:
সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কি এই প্রশ্নে অনেকেই ব্যবসার কথা বলে থাকবেন। এই ব্যবসাটি শুধু বর্তমানে না, প্রাচীনকাল থেকেই অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা। খোঁজ নিলে দেখবেন অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী।
বিভিন্নভাবে আপনি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা টি করতে পারেন।
- স্টক লট পাইকারি বিক্রি
- বেনারসি/জামদানী/কাতান সহ বিভিন্ন প্রকারের শাড়ী খুচরা দোকান বা অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি।
- আন্ডারগার্মেন্টস পাইকারি, খুচরা বা অনলাইনে বিক্রি।
- পাইকারী, খুচরা বা অনলাইনে বিক্রি।
মান ও দাম ঠিক রাখতে পারলে এ ব্যবসায়ে বিক্রিবাট্রা যথেষ্ট ভালো। পাইকারি পর্যায়ে মাসিক নীট ১৫% এর কমবেশী এবং খুচরা পর্যায়ে নীট ৩০%-৩৫% লাভ করা যায়। এসব বিবেচনায় ব্যবসাটিকে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কাঁচামালের লাভজনক ব্যবসাঃ
সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা এর তালিকায় এই ব্যবসাটিও প্রথম সারিতেই থাকবে। কারণ এই ব্যবসায়ে উত্পাদক পর্যায় থেকে ভোক্তা পর্যন্ত মোটামুটি ৬০%-৭০% পর্যন্ত গ্যাপ থাকে। কোন কোন পন্যে এটি চাহিদার উপর ভিত্তি করে ১৫০%-২০০% ছাড়িয়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে পেঁয়াজ, কাচামরিচ, আদার দাম ।
ধরণের গ্যাপ এবং দামের দ্রুত উঠানামার সুযোগ থাকে, সেটা সঠিকভাবে করতে পারলে অনেক লাভ করার সুযোগ থাকে। নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামালের ব্যবসা দুই ভাবে করা যায়।
- পাইকারদের নিকট বিক্রি করা। এতে নীট লাভের পরিমাণ ১০%-১৫% হতে পারে। পচনশীল পণ্য, পাইকারী এর ক্ষেত্রে অধিকসময় স্টক করার ঝুঁকি নিতে হয়না।
- পাইকারদের থেকে সংগ্রহ করে খুচরা বিক্রি করা। পাইকারদের নিকট থেকে কিনলে প্রয়োজনমত কিনে বিক্রি করার সুযোগ থাকে। তাই স্টক খুব বেশী
- করার প্রয়োজন পড়েনা। কিন্তু উত্পাদক থেকে কিনলে ভালো রেট এ কিনার জন্য মিনিমাম একটা স্টক কিনতে হয়। এতে স্টক পচা বা নস্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। খুচরা বিক্রেতাদের নীট লাভের পরিমাণ পন্যভেদে ২৫%-৫০% পর্যন্ত ও হতে পারে।
ইভি চার্জিং স্টেশন তৈরি :
বর্তমানে ইলেকট্রনিক গাড়ির চাহিদা বেড়েই চলেছে। তাই এই ব্যবসা করতে পারলে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। কিন্তু এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটি শক্তিশালী ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করতে হবে। আপনাকে আপনার এলাকায় বৈদ্যুতিক গাড়ি কত রয়েছে, তা জানতে হবে। এছাড়া শপিং মল,
রেস্তোরাঁ, গ্যাস স্টেশন, অফিস পার্কিংয়ের আশেপাশে এমন ব্যবসা খোলা উচিত।
এই ব্যবসা খুলতে 1 লাখ থেকে 10 লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে৷ বর্তমানে কেন্দ্র সরকার ইভি চার্জিং স্টেশন বসাতে ভর্তুকি দিচ্ছে। সেই ভর্তুকি নিলে ব্যবসার খরচ কমতে পারে। এই ব্যবসা থেকে প্রতি দিন 500, 1000 টাকা উপার্জন করা যেতে পারে।
ব্যবসা খুঁজে বের করা:
লাভজনক ব্যবসা করার উপায় হলো বাজারের প্রতিযোগিতা এর চেয়ে এর চেয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করা। প্রতিযোগিতার বাজারে সম্পূর্ণ নতুন ধারণা নিয়ে আসা খুব কঠিন। একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করা যেতে পারে যা আইডিয়াতে নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করে। এতে অন্যদের থেকে শুরুতেই এক ধাপ এগিয়ে থাকা
যাবে। এভাবে করে যদি আপনি ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলতে পারেন তাহলে আপনি সাকসেস হবেন।
মোবাইল এবং ল্যাপটপ কম্পিউটার মেরামত:
বর্তমানে বাড়িতেই অফিসে, স্কুলে, দোকানে মোবাইল, ল্যাপটপ ও কম্পিউটার রয়েছে। এখন অনেক কাজ অনলাইনে করা শুরু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল ও ল্যাপটপ কম্পিউটারের চাহিদা বেড়েছে। ইলেকট্রনিক আইটেম হওয়ায় প্রায়ই খারাপ হয়ে যায়, এমন পরিস্থিতিতে আপনি ল্যাপটপ ও মোবাইল
ঠিক করার ব্যবসা করতে পারেন। এটাও বড় এটাও বড় লাভজনক লাভজনক ব্যবসা পুরনো হলেও চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে।
শেষ কথাঃ
আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে,লাভের ব্যবসা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানতে পারলাম। আশা করি আপনারা এই লেখাটির মাধ্যমে
লাভের ব্যবসা সম্পর্কে অবগত রয়েছেন। যদি আমার এই লেখা ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে তাহলে আপনারা আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
Tech to Force I appreciate you sharing this blog post. Thanks Again. Cool.
Nice blog here Also your site loads up fast What host are you using Can I get your affiliate link to your host I wish my web site loaded up as quickly as yours lol