মনের স্বাস্থ্য ভালো রাখুন ১৪টি উপায়ে!
মনের স্বাস্থ্য ভালো রাখুন ১৪টি উপায়ে! মানসিক দক্ষতা বাড়ানো এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির
জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
নিজের মন ও শরীর ভালো রাখার জন্য খুব জরুরী এবং সাধারণ কিছু বিষয় আমাদের মেনে চলা
উচিত।
লাভের তীব্রতা এবং রাগ ও হতাশার ক্ষেত্র, এই অনুভূতিগুলো ক্ষতিকর। এগুলো নিয়ে অযথা
দুশ্চিন্তা করবেন না।
যখন আপনি আপনার সাধ্যমতো চেষ্টা করবেন তখন আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ থাকবে
কাজের প্রতি। আসলে আমরা প্রতি মুহূর্তে নিজের সাধ্যকে অতিক্রম করার চেষ্টা করি।
তাই চেষ্টা করুন নিজের সাধ্যমতো কাজ করতে।
মনের স্বাস্থ্য ভালো রাখুন ১৪টি উপায়ে!:
মনের স্বাস্থ্য ভালো রাখুন ১৪টি উপায়ে! কাজ করুন সহজ উপায়ে। অনেক সময় আমরা কাজ
কঠিনভাবে করি যা আমরা সহজভাবেও করতে পারি।
সহজ উপায়ে কাজ করার অভ্যাস আমাদের মানসিক জটিলতা থেকেও মুক্ত রাখে|
শুধুমাত্র দায়িত্ব পালনের কথা না ভেবে, পারষ্পারিক দ্বন্দ্ব মিটিয়ে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা
করুন। আন্তরিক সম্ভাষণ আপনার সমস্যাকে মিটিয়ে দেবে এবং দুইপক্ষই ভালো অনুভব
করবেন। সম্মানের ভয়, খ্যাতির বিরম্বনা,
সব সময় মনে রাখবেন আপনি আপনার চারপাশের অবস্থাকে কখনই অতিক্রম করতে পারবেন
না।
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার একটি উপায় হলো নিজের প্রতি খেয়াল রাখা। এটা সিদ্ধান্ত নিতে এবং
নিজের অনুভূতিকে উপলব্ধি করার জন্য সহায়ক।
আবার যারা মাত্রাতিরিক্ত আত্মসচেতন তারা সিদ্ধান্ত নিতে এবং কাজে পদক্ষেপ নিতে দুশ্চিন্তায়
ভোগে। সেক্ষেত্রে আত্মসতর্কতা কাজ করার ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তাহীন মানসিকতার পরিচয় দেয়।
দেখুন আপনার মনোবল এবং শক্তি আপনাকে কী উত্তর দিচ্ছে এবং সেটি সঠিক কিনা?
আমরা দুশ্চিন্তা করে অনেক সময় নষ্ট করি যা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
আপনি যদি আপনার দুশ্চিন্তার বিষয়কে কাজে পরিণত করতে পারেন তাহলে আপনি ভালো
থাকবেন। তাই আপনার দুশ্চিন্তাকে কর্মক্ষমতায় রূপান্তরিত করুন।
উদ্দেশ্যহীনভাবে কাজ এবং চিন্তা করবেন না।
অগোছালোভাবে জীবনযাপন না করে নিজেকে গুছিয়ে চলার চেষ্টা করুন।
এটি অত্যন্ত জরুরি
যে আমাদের লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে এবং সময়ের সদ্ব্যবহার করতে হবে,
কর্মশক্তিকে যোগ্য কাজে লাগাতে হবে।। একটু বেশি সময় নিন এবং ধীরে ধীরে বুঝে নিন
আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে কি না।
কিন্তু অপরাধবোধ ও লজ্জাবোধে ভুগবেন না। যখন আপনি মন খারাপ বোধ করবেন তখন ভুল
শুদ্ধির চেষ্টা করুন।
এটা নিজেকে নিয়ন্ত্রণের একটা ভালো পদ্ধতি। লজ্জা ও সামগ্রিক অপরাধবোধ আপনার
আত্মোপলব্ধিকে নষ্ট করবে।
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস। সমস্যাকে জীবন পরিবর্তনের চাবিকাঠি হিসেবে নিন। কষ্টের
মুখোমুখি হোন।
যদি তাতে আপনার জীবনে উন্নতি না হয় তবে ব্যবহার অথবা পরিস্থিতির পরিবর্তন করুন।
এটি আপনাকে মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবে। আমাদের প্রত্যেকের
শখের বিষয় রয়েছে।
আমাদের সাথে যা ঘটে তার ওপর বেশিরভাগ সময় আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। শখ এবং
অনুভবের মধ্যে একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে।
অন্যকে ভালো থাকার পরামর্শ দিন।
নীরোগ দীর্ঘ জীবন পাওয়ার ৫টি কার্যকরী উপায় জানা আছে কি?
মনের স্বাস্থ্য ভালো রাখুন ১৪টি উপায়ে! সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে আমাদের আগের প্রজন্মের
মানুষেরা আমাদের থেকে দীর্ঘজীবী হতেন। এর কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা মনে করেন তখনকার
দূষণমুক্ত আবহাওয়া,
ভেজালহীন আর এক ধরনের দৈনিক জীবনযাত্রা যা তাঁরা মেনে চলতেন। সেই বিষহীন পৃথিবী
আমরা আর ফিরে পাবো না।
নীরোগ দীর্ঘ জীবন পাওয়ার উপায় :
১) প্রাণ খুলে হাসুন
একটি হিসেবে দেখা গিয়েছে যে (Rowing machine) দশ মিনিট ব্যায়াম করলে যে উপকার
হয়, চব্বিশ ঘণ্টায় ৫০ বার হাসলেও সেই একই কাজ হয়।
অতএব হাসুন। মনে রাখবেন কোনো ঘটনার কারণে স্বাভাবিক হাসিতে যে উপকার, চেষ্টা করে
হাসলেও সেই উপকার। হাসিতে শুধু হার্ট নয় শরীরেরও নানা উপকার হয়।
২) প্লেটটাকে ক্যানভাস ভাবুন
খালি থালাটিকে মনে মনে তিন ভাগে ভাগ করুন। এক ভাগ কার্বোহাইড্রেট প্রধান খাবার, এক
ভাগে শাক- আর এক ভাগে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার।৩)ঘুমের কোনও বিকল্প নেই
১. ঘুমানোর ৩-৪ ঘণ্টা আগেই চা, সিগারেট খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
২. বেশি মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া চলবে না।
৩. ঘুমানোর আগে খুব বেশি উত্তেজনা, পরিশ্রম ঠিক না।
৪. ঘুমের ঔষধ নিয়মিত খাওয়া ক্ষতিকর।
৪) বন্ধু বিটা ক্যারোটিন
জানেন কি? রোজ একটা ছোট মিষ্টি আলু খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে
পারে। কারণ মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন (Beta-carotene)। বিটা ক্যারোটিন
হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (Antioxidant)।
গ্রিন টি | রূপচর্চা ও সুস্বাস্থ্যে পানীয়টির ১৫টি উপকারিতা জানেন কি?
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে নিয়মিত গ্রিন টি পান বার্ধক্যের ছাপকে ঘুচিয়ে ত্বক এর
জৌলুস ফিরিয়ে আনে এবং ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমায়।
চলুন জেনে নেওয়া যাক রূপচর্চা ও সুস্বাস্থ্যে এর ১৫টি উপকারিতা।
জেনে নেই স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় আমের উপকারিতা।
০১. ক্যান্সার প্রতিরোধ
গবেষণায় দেখা গিয়েছে আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোলন, স্তন, লিউকোমিয়া ও প্রোস্টেট
ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমে রয়ছে কেরোটিন,
০২. কোলোস্টেরল কমানো
পেকটিন ও ভিটামিন সি এর ভালো উৎস।
এসব উপাদানে রক্তে খারাপ কোলোস্টেরল তথা লো ডেনসিটি লিপো-প্রোটিন (এলডিএল) কম
করে।
০৩. ত্বক পরিষ্কারক
আমের খাদ্যগুণ ভেতর থেকে ত্বকের দ্যূতিময়তা ফিরিয়ে আনে এবং ময়লয়া পরিষ্কার করে
ত্বকে আনে নতুন জেল্লা।
০৪. চোখের স্বাস্থ্য
নিশ্চয়ই জানেন ভিটামিন এ চোখ ভালো রাখতে কতটা জ়রুরী, আর বুঝতেই পারছেন আম
এক্ষেত্রে কতটা সাহায্য করে।
০৫. অ্যালকালী পদার্থ সংরক্ষণ
আমের টারটারিক এসিড, মেলিক এসিড এবং বিবুল পরিমাণে সাইট্রিক এসিড দেহের
অ্যালকালী জাতীয় পদার্থ সংরক্ষণে অংশ নেয়।
০৬. ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে
আম রক্তে ইন্সুলিনের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
সেজন্য আগের কালের নিয়ম অনুযায়ী কিছু পাতা পানিতে সেদ্ধ করে সারারাত ওভাবে রেখে
দিয়ে সকালে ছেঁকে সে পানি পান করুন।
আমে রয়েছে তুলনামূলক কম গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স (৪১-৬০), যা রক্তে সুগারের ভারসাম্য বজায়
রাখে।
০৭. ভিটামিন ই
আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই দেহের জন্য খুবই উপকারী। তাছাড়া
ভিটামিন ই দেহের গোপন অঙ্গ সমূহের খেয়াল রাখে নিবিড়ভাবে।
০৮. হজমে সহায়তা
আম হচ্ছে অনেক এনজাইম পূর্ণ একটি ফল। এনজাইম প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে। আমের
আঁশের স্বাস্থ্যকর গুনাগুণ হজমে ও পরিপাকে সহায়তা করে থাকে।
০৯. হিট স্ট্রোক মোকাবেলায়
আয়ুর্বেদিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে রোদের প্রচন্ড তাপে দেহের জীবনীশক্তি ও কর্মক্ষমতা
হ্রাস পায়, ফলে মাংস পেশী নিস্তেজ হয়ে শরীরকে চলচল অযোগ্য করে তোলে।
তখন কাঁচা আমের রস, পানি ও চিনি বা গুড়ের মিশ্রণে তৈরী পানীয় আপনার জীবন বাঁচাতে
এবং হিট স্ট্রোক মোকাবেলায় অদ্বিতীয়।
১০. ইমিউন সিস্টেম
আমে আছে প্রচুর ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ আর সেই সাথে ২৫ টির-ও বেশি রকমের
ক্যারোটিনয়েডস।
যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখে সুস্থ্য।
উপসংহার:
উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে,
মানসিক দক্ষতা বাড়ানো এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা খুবই
গুরুত্বপূর্ন।
নিজের মন ও শরীর ভালো রাখার জন্য খুব জরুরী এবং সাধারণ কিছু বিষয় আমাদের মেনে চলা
উচিত।
লাভের তীব্রতা এবং রাগ ও হতাশার ক্ষেত্র, এই অনুভূতিগুলো ক্ষতিকর। এগুলো নিয়ে অযথা
দুশ্চিন্তা করবেন না।
Insightful piece
Admin – “:
С mega sb не работает Вы забудите о бесконечных поисках – релакс и удовольствие уже ждут вас прямо здесь и сейчас! Мы разработали платформу, где вы с легкостью отыщете интересный контент и сможете насладиться заслуженным отдыхом. Присоединяйтесь к мега сайт тор!
мега даркнет маркет ссылка на сайт:https://mega-active-links.com
ссылка на мега даркнет:https://xn--mea-sb-j6a.com
Тамбурные двери – это двухстворчатые двери, у нас вы можете преобрести такие тавары как
двери тамбурные
которые устанавливаются перед входной дверью квартиры.
Они защищают ваш дом от неожиданных гостей и повышают уровень безопасности вашей семьи. Такие двери можно открыть только изнутри квартиры,
а снаружи они имеют лишь узкую щель для передачи почты или ключей. Также тамбурные двери помогают сохранить тепло в квартире,
так как они создают дополнительный воздушный зазор между собой и входной дверью. Заказать двери тамбурные металлические ==> https://tekhnicheskie-dveri-spb.ru/
fghjk878
купить мужские кеды или купить женские туфли
купить женские лоферы
https://lux-buy.ru/novosti/64-internet-magazin-msk-brandsru-muzhskie-rubashki-v-moskve-luchshie-ceny-i-kachestvo.html
Ещё можно узнать: pharaonbet casino
босоножки женские брендовые
Excellent write-up